বাংলাদেশে বিনিয়োগের মাধ্যমে করছাড় (Tax Rebate) কীভাবে হিসাব করতে হয় সহজ ভাষায়, ধাপে ধাপে ব্যাখ্যা করা হলো। বাংলাদেশে বিনিয়োগে করছাড় (Tax Rebate) হিসাব করার নিয়ম: বাংলাদেশে বেতনভুক্ত/অন্যান্য আয়কারী ব্যক্তিরা নির্দিষ্ট
নির্দিষ্ট কিছু করদাতা ছাড়া ব্যক্তিশ্রেণির সব করদাতাদের জন্য আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এবার ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের বার্ষিক আয়-ব্যয়ের খবর জানিয়ে আয়কর বিবরণী বা রিটার্ন জমা
বিশ্লেষণ: “৮২% সরকারি কর্মচারী করমুক্ত”: বিশ্লেষণ ও গুরুত্ব: কম করযোগ্য আয়, কিন্তু বড় ভাতা: সরকারি কর্মচারীদের করযোগ্য আয় মূলত “মূল বেতন” দ্বারা সীমাবদ্ধ থাকায় কর বোঝা অনেক কম হতে পারে,
করদাতা (যার নামে কর আরোপিত) মারা গেলেও কিছু পরিস্থিতিতে কর পরিশোধ করতে হয়। কারণ কর শুধু ব্যক্তির ওপর নয়, আয়, সম্পদ বা লেনদেনের ওপর আইনি দায় হিসেবে থেকে যায়। নিচে
“করছাড়” (tax rebate / exemption) বন্ধ করার পরিকল্পনা: নতুন দেওয়া কোনো করছাড় সর্বোচ্চ 5 বছরের সীমাবদ্ধতা থাকবে। এটি অর্থনীতি ও কর ব্যবস্থাপনায় তারতম্যসহ বেশি স্বচ্ছতা আনতে পারে। আবার, নবায়নযোগ্য শক্তি
এনবিআর (জাতীয় রাজস্ব বোর্ড) যে তথ্য দিচ্ছে, তার বিস্তারিত (২০২৫-এর ভ্যাট সপ্তাহ) ব্যাখ্যা করা হলো: ভ্যাট সপ্তাহ ২০২৫ এনবিআরের পরিকল্পনা ও
“অনাবাসীদের করহার ১০ % বাড়ানো হচ্ছে” বরং প্রায় বিপরীত ধরণের প্রস্তাব এবং তথ্য রয়েছে। নিচে বিশ্লেষণসহ প্রস্তাবের পেছনের প্রেক্ষাপট দেওয়া হলো: প্রস্তাব সম্পর্কিত তথ্য ও প্রেক্ষাপট: কেন “অনাবাসীর করহার ১০%
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সাম্প্রতিক সময়ে এমন বিশেষ অভিযান শুরু করেছে যা মূলত বাড়ি-ফ্ল্যাট মালিক (landlords) যারা আয়কর রিটার্ন দায়ের করছেন না, তাদের টার্গেট করছে। নিচে আলোচনা করা হলো: প্রেক্ষাপট
কী সিদ্ধান্ত নিয়েছে NBR? কি চ্যালেঞ্জ বা ঝুঁকি থাকতে
করদাতা মারা গেলেও কেন কর দিতে হয় এবং কীভাবে তা পরিশোধ করতে হয় — নিচে সহজ ও বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করা হলো। করদাতা মারা গেলে কেন কর দিতে হয়? করদাতার মৃত্যু