“অনলাইনে রিটার্ন দাখিলে ডকুমেন্টস আপলোডের প্রয়োজন নেই“ এই বিষয়টি আরও বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করছি, যেন পুরো প্রক্রিয়াটি পরিষ্কারভাবে বোঝা যায়: অনলাইনে ডকুমেন্টস আপলোড না করার পেছনের মূল কারণগুলো: ১. Self-Assessment System
“জিরো রিটার্ন” দাখিল অর্থাৎ করদাতার সমস্ত ইনকাম, ব্যয়, সম্পদ ও দায়কে “ভারোশূন্য” হিসেবে দেখিয়ে রিটার্ন দাখিল করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং এটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। নিচে এর বিস্তারিত তুলে দিচ্ছি: আইনগত বিধান
বাংলাদেশের এনবিআর শাটডাউন‑এর কারণে ব্যবসায়ীদের আশঙ্কাজনক আর্থিক ক্ষতির বিস্তারিত ও সমসাময়িক প্রেক্ষাপট তুলে ধরা হলো: আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ সারসংক্ষেপ: সময়ভেদে Tk 2,500–3,000 কোটি প্রাত্যহিক ক্ষতির বিশাল আকার দৃশ্যমান। অন্যান্য প্রভাব ও
বাংলাদেশ সরকার “১০ লাখ টাকার বেশি মেয়াদি আমানত (Term Deposit) ও সঞ্চয়পত্র” এবং “২০ লাখ টাকার বেশি ঋণ গ্রহণ” ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক করেছে, যা সম্পর্কিত একটি সরকারি গেজেট (Gazette)
আপন ভাই–বোনের মধ্যে সম্পত্তি হস্তান্তর (যেমন: ফ্ল্যাট, জমি, টাকা ইত্যাদি) করলে কর (Tax) দিতে হয় কি না এই প্রশ্নের উত্তর নির্ভর করে কয়েকটি বিষয় ও আইনগত দিকের ওপর। ১. উপহার
বাংলাদেশে “রিটার্ন দিলে কর না দেয়া” এই পরিস্থিতি নিয়ে আরও বিশদ তথ্য নিচে তুলে ধরা হলো: কী ঘটছে? অনলাইন রিটার্নের চিত্র: চলতি করবর্ষে অনলাইনে প্রায় ১৫ লাখ রিটার্ন জমা পড়েছে,
সঞ্চয়পত্র (NSC – National Savings Certificate) একটি জনপ্রিয় বিনিয়োগ মাধ্যম, যেটি মূলত নিরাপদ ও স্থিতিশীল রিটার্নের জন্য পরিচিত। সরকার সম্প্রতি ঘোষণা দিয়েছে যে: ১০ লাখ টাকার নিচে সঞ্চয়পত্র কিনলে এখন
৫ আগস্ট ২০২৫ (মঙ্গলবার) তারিখে বাংলাদেশে প্রথম দিনে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল নিয়ে বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরা হলো: সার্বিক তথ্য: ১০,২০২ জন ব্যক্তি শ্রেণীর করদাতা প্রথম দিনে অনলাইনে রিটার্ন দাখিল
২০২৫‑২৬ অর্থবছর (বছরটা ১ জুলাই ২০২৫ থেকে ৩০ জুন ২০২৬ পর্যন্ত) থেকে ব্যক্তিশ্রেণির আয়করদাতাদের জন্য অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে, এবং এটি ৪ আগস্ট ২০২৫ থেকে কার্যকর হবে।
বাংলাদেশে প্রাইভেট গাড়ি ও জীপের জন্য নির্ধারিত Advance Income Tax (AIT বা অগ্রিম আয়কর) নিম্নরূপ: অগ্রিম করের হার – প্রাইভেট মোটরকার ও জীপ: ইঞ্জিন ক্ষমতা / টাইপ অগ্রিম কর (টাকা)