Bangladesh Armed Forces (সশস্ত্র বাহিনী)-কে “ঐতিহাসিক ভূমিকা” পালনের আহ্বান করেছেন Muhammad Yunus (প্রধান উপদেষ্টা), এবং এর প্রেক্ষাপট  সঙ্গে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যুৎপত্তি।

 কেন আহ্বান জানানো হলো:

নির্ভুল আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে NBR তালিকাভুক্ত

কর আইনজীবীর পরামর্শ নিন। মানিক দাস, কর আইনজীবী

• Yunus বাহিনীর প্রতি পূর্বের অবদান  জাতীয় নিরাপত্তা, দেশগঠন, উন্নয়ন, এবং সংকট-সময়ে জনগণের পাশে দাঁড়ানো  “উচ্ছ্বসিত ও প্রশংসনীয়” হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
• তিনি বলেছেন, ইউনাইটেড নেশনস শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণসহ, আন্তর্জাতিক মঞ্চে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি গঠন ও দেশপ্রশংসার ক্ষেত্রে বাহিনী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
• বর্তমান পরিস্থিতিতে  একটি জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট (আগামী ফেব্রুয়ারিতে) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। যেহেতু নির্বাচন প্রজন্মের জন্য রাজনৈতিক মাইলস্টোন এবং গণতান্ত্রিক পরিবর্তনের মুহূর্ত, তাই সংকটমুক্ত, শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর নির্বাচন নিশ্চিত করার জন্য বিশেষ দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে।

•  কী আহ্বান জানানো হয়েছে:

প্রধান উপদেষ্টা Yunus ঘোষণা করেছেন যে-

• সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা আগামী নির্বাচন ও গণভোটে “ঐতিহাসিক ভূমিকা” পালন করবে।
• নির্বাচন যেন শুধু একটা রাজনৈতিক প্রক্রিয়া না হয়ে  “একটি শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর অনুষ্ঠান” হয়, যেন ভোটাররা উৎসাহ ও গর্ব নিয়ে ভোট কেন্দ্রে এসে অংশগ্রহণ করে। পেশাদারিত্ব, ক্রয়সাজন এবং দায়িত্ব-বোধ বজায় রেখে আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে। যাতে নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়।
• প্রেক্ষাপট ও প্রয়োজ্য প্রস্তুতি:

• ভালোভাবে পরিকল্পনা: Yunus গত ১ নভেম্বর তিন শাখার বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে নির্বাচনের নিরাপত্তা-প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠক করেছেন।
• বাহিনীর প্রস্তুতি: বলা হয়েছে, প্রতিটি প্রশাসনিক ইউনিট (উপজেলা/থানা) পর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সম্ভাব্য স্তরে বাহিনী মোতায়েন থাকবে।
• দায়িত্ব-বोध ও পেশাদারিত্ব: শুধু বাহিনীর অস্তিত্ব নয়, পুরো প্রক্রিয়া  নিরাপত্তা, ভোটার সুরক্ষা, ভাবগম্ভীর ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য বাহিনীর সদস্যদের পেশাদার আচরণ ও দায়িত্ববান ভূমিকা রাখার গুরুত্ব আরোপ করেছেন CA।
•  কেন “ঐতিহাসিক ভূমিকা”:

• এটি একটি ডেমোক্র্যাটিক রূপান্তরের সময়। নির্বাচন এবং গণভোট সফল হলে, এই মুহূর্তকে জাতির ইতিহাসে একটি মাইলস্টোন হিসেবে দেখা যাবে। CA স্পষ্ট করেছেন, বাহিনী এই মঞ্চকে শান্তিপূর্ণ ও গৌরবময় করে রাখতে পারে। ভোটারদের মধ্যে ভরসা ও উৎসাহ তৈরি করা  যাতে মানুষ ভোট দিতে উৎসাহিত হয় এবং ভোটগ্রহন উৎসবমুখর হয়।
• আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার মাধ্যমে, ভোটের প্রসেস সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ রাখা যায়  যা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং জাতীয় ঐক্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

নির্ভুল আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে NBR তালিকাভুক্ত

কর আইনজীবীর পরামর্শ নিন। মানিক দাস, কর আইনজীবী