ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধিভুক্ত থাকায় সাত কলেজ (ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, নজরুল সরকারি কলেজ, বদরুন্নেসা মহিলা কলেজ, বাংলা কলেজ ও তিতুমীর কলেজ) গত কয়েক বছরে নিয়ন্ত্রণহীনতা, ভর্তি-বিভাগ সমন্বয়ের অভাব এবং প্রশাসনিক সংকটে আটকে পড়ে ২০১৭ থেকে আন্দোলন করে শিক্ষার্থীরা তাদের কলেজকে একটি স্বতন্ত্রবিশ্ববিদ্যালয়েরূপান্তরেরদাবি জানায়
সংঘাতওঅধিভুক্তিপ্রত্যাহার
নির্ভুল আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে NBR তালিকাভুক্ত
কর আইনজীবীর পরামর্শ নিন। মানিক দাস, কর আইনজীবী
২৬–২৮ জানুয়ারি ২০২৫ এই আন্দোলন তীব্র আকার ধারণ করে। ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষের পর শেষমেশ কলেজগুলোর অধিভুক্তি বাতিল করা হয় এবং ঢাবি ঘোষণা দেয়, ২০২৪–২৫সেশনথেকে ভর্তি বন্ধ থাকবে প্রো-ভিসি পদত্যাগ দাবি, প্রশাসনিক বিচার এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘কার্যালয়ের অধিভুক্ততা’ থেকে সম্পূর্ণ পৃথককরণ চাওয়ার মধ্যে ৬ দফা দাবিও তুলেছিল আন্দোলনকারীরা
নতুনউইন্ডো: ‘ঢাকাসেন্ট্রালইউনিভার্সিটি (DCU):
সরকার ও ইউজিসি একটি স্বতন্ত্রইউনিভার্সিটিপ্রতিষ্ঠারপ্রক্রিয়া শুরু করে। অস্থায়ী নাম ধার্য হয় Dhaka Central University (DCU)
বর্তমানে কলেজগুলো ‘সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি অব ঢাকা’ বা DCU–র অধীনে পরিচালিত হচ্ছে; ভর্তি বিজ্ঞপ্তি জারি ও ফল প্রকাশ ইত্যাদি প্রক্রিয়া চলছে । বিএসসি, বিএসসি(অনার্স) এবং স্নাতকোত্তর‑ লাখখানি শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন এই নতুন জটিলতার মধ্য দিয়েই চলছে
অন্তর্ভুক্ত সাতটি কলেজ:
ঢাকা কলেজ
ইডেন মহিলা কলেজ
বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ
শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ
কবি নজরুল সরকারি কলেজ
সরকারি বাঙলা কলেজ
সরকারি তিতুমীর কলেজ
যেচ্যালেঞ্জএখনোরয়েগেছে
DCU–র জন্য এখনও প্রয়োজন আইনগতঅনুমোদন, সনদপ্রদানেরক্ষমতা, শিক্ষকশিক্ষাওপ্রশাসনিককাঠামোউন্নয়ন ইত্যাদি
ভর্তি‑আচরণ, শিক্ষক–শিক্ষার্থী অনুপাত শুনিয়েও মৌলিক সমস্যা অব্যাহত রয়েছে
ঘরোয়া ভাবে তৈরি কমিটি ও বিজ্ঞান‑উজিসির ব্যবস্থা যেমন চলছে, তেমন স্বচ্ছ ও স্থায়ী সমাধানে আসতে হবে – বিশেষ করে শিক্ষার্থীদের ‘পরিচয়হীনতা’ ও দীর্ঘসেশনে পড়া বন্ধে আপনাদের ডিগ্রি গ্রহণযোগ্যতার নিশ্চয়তা ।
আগামীসপ্তাহেরদিকনির্দেশনা:
DCU‑রসরকারিঅনুমোদন: বিরোধিতা না থাকলে এ মাসের মধ্যেই এমন নতুন ইউনিভার্সিটির সার্টিফিকেশন ও আইন তৈরির কাজ শুরু হতে পারে।
আভ্যন্তরীণকাঠামো: ভর্তি বিজ্ঞপ্তি, ক্লাস ও পরীক্ষা‑পরিকল্পনা গতিশীল হচ্ছে – স্থায়ী প্রশাসন ও শিক্ষক নিয়োগ আরও দ্রুত করা জরুরি।
স্বচ্ছতা: শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ ও তাদের বক্তব্য গ্রহণীয় হয়ে উঠবে, যাতে দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা না হয়।
Leave a Reply