দীর্ঘ দেড় মাসের অবকাশকালীন ছুটি শেষে আগামী ১৯ অক্টোবর খুলছে দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্ট। রীতি অনুযায়ী সেদিন সুপ্রিম কোর্টের ইনার গার্ডেনে অনুষ্ঠিত হবে আইনজীবী ও বিচারপতিদের মিলনমেলা। বিচারপতি ও
“সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠনের” নির্দেশনার প্রেক্ষাপট, আইনগত ভিত্তি, কার্যকর অতলুস্বরূপ ধাপ ও চ্যালেঞ্জ বিষয়ক বিশ্লেষণ দেওয়া হলো: নির্দেশনার সারাংশ ও প্রেক্ষাপট: আইনগত ও সংবিধানিক ভিত্তি: এই নির্দেশনাটি
“বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয়” সংক্রান্ত বর্তমান প্রেক্ষাপট, আইন উপদেষ্টার ভূমিকা ও সংশ্লিষ্ট আইনগত / প্রশাসনিক চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তাবনা সংক্ষেপে উপস্থাপন করছি: বর্তমান প্রেক্ষাপট ও উন্নয়ন: আইন উপদেষ্টার ভূমিকা ও
“বিচারকদেরও জবাবদিহিতা থাকা উচিত” এই বক্তব্যটি বর্তমানে আমাদের বিচারব্যবস্থার স্বচ্ছতা, নৈতিকতা এবং আইনের শাসনের প্রশ্নে বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে। ট্রাইব্যুনাল বা উচ্চ আদালতের বিভিন্ন মামলার রায় এবং পর্যবেক্ষণে এই অভিমত ক্রমশ
দেশের সকল আদালতের দৈনিক কার্যতালিকা শতভাগ অনলাইনে দিতে নির্দেশনা দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান সিদ্দিকী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অনলাইন কজলিস্ট (কার্যতালিকা) সিস্টেম পরিপূর্ণভাবে
ভূমি মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, ২০২৫ সালের মধ্যে পাঁচ ধরনের জমির দখল ছাড়তে হবে, এমনকি যদি দলিলও থাকে। এই নির্দেশনা সম্প্রতি ভূমি মন্ত্রণালয় জারি করেছে, যেখানে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে যে, এসব
“দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণ আলাদা” করার সিদ্ধান্তের আরও বিস্তারিত দিক, প্রেক্ষাপট, আইনগত ভিত্তি, সম্ভাব্য প্রভাব ও সমস্যা তুলে ধরা হয়েছে: আইনগত ভিত্তি ও প্রেক্ষাপট: সম্ভাব্য প্রভাব: সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ ও
আইনের চোখে জমির প্রকৃত মালিক হচ্ছেন তিনি, যার নামে দলিল রয়েছে। দলিল মানে হচ্ছে বিক্রয় চুক্তিপত্র বা দলিল রেজিস্ট্রেশন, যার মাধ্যমে মালিকানা হস্তান্তর হয়। দলিল ছাড়া কেবল কথাবার্তার ভিত্তিতে মালিকানা
বেদখল জমির দখল ফিরে পাওয়ার জন্য বাংলাদেশে একটি নির্দিষ্ট আইনগত প্রক্রিয়া রয়েছে। আপনি যদি বৈধ মালিক হন এবং জমিটি অন্য কেউ জোরপূর্বক বা অবৈধভাবে দখল করে থাকে, তাহলে আপনি আইন
একজন ভূমি মালিক হিসেবে নিজের সম্পত্তি নিরাপদ, বৈধ ও সঠিকভাবে ব্যবহারযোগ্য রাখার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ করণীয় রয়েছে। নিচে ভূমি মালিকের জরুরি ১০টি করণীয় বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হলো: ১. খতিয়ান ও