বিয়ে ও তালাক নিবন্ধন ডিজিটালাইজ করার নির্দেশ–এর সম্পূর্ণ ও বিস্তারিত ব্যাখ্যানিচে তুলে দিলাম যার ভিত্তি বাংলাদেশের হাইকোর্টের সাম্প্রতিক রায় ও সরকারি পরিবর্তনগুলো: বিয়ে ও তালাক নিবন্ধন ডিজিটালাইজ করার নির্দেশ: বাংলাদেশের
“কোর্ট ফির ২০ ভাগ কল্যাণ তহবিলে দেওয়ার দাবিতে আইনজীবীদের মানববন্ধন”সংক্রান্ত বিষয়-বস্তুর সংক্ষিপ্ত ও বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হলো: ঘটনা কী: আগামী
ন্যাশনাল লইয়ার্স অ্যালায়েন্স-র (NLA) ১০ জানুয়ারির মধ্যে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি (Supreme Court Bar / SCBA)–র নির্বাচন করার দাবী ও তাদের যুক্তি ও প্রস্তাবনা নিচে আলোচনা করা হল: মূল দাবি:
পঞ্চদশ সংশোধনী সংক্রান্ত Supreme Court of Bangladesh এর আপিল শুনানীর (২০২৫ সালের ডিসেম্বর) চলমান অবস্থা: রবিবার (৭ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল
সৈয়দ রেফাত আহমেদ) বর্তমান Supreme Court of Bangladesh–র প্রধান বিচারপতি অবসরে যাচ্ছেন: প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ আগামী ২৭ ডিসেম্বর অবসরে যাচ্ছেন। অবসরে যাওয়ার আগে তিনি দেশের বিচারকদের উদ্দেশে ১৪
Appellate Division (বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ) কী সিদ্ধান্ত দিয়েছে, কেন এবং কী প্রভাব এবং কী কারণে রায়কে “বৈধ” বলা হয়েছে। অন্তর্বতী সরকারের শপথ বৈধ বলে উল্লেখ করেছেন আপিল বিভাগ:
কেন লিগ্যাল নোটিশ দেওয়া হয়েছে: লিগ্যাল নোটিশ: এক “লিগ্যাল নোটিশ” (legal notice / আইনি নোটিশ) হলো একটি লিখিত নথি, যা প্রাথমিকভাবে পাঠানো হয় পক্ষকে জানিয়ে দেয় যে, তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ
Supreme Court of Bangladesh-র (বাংলায়: সুপ্রিম কোর্ট) রেজিস্ট্রার জেনারেলকে কেন এবংকীভাবে Supreme Court Secretariat (বাংলায়: সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়)-র “সচিব” হিসেবে অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে এবং এর প্রেক্ষিত ও কার্যাবলী সম্পর্কিত
১ ডিসেম্বর, ২০২৫ (বাসস) : বিচার বিভাগের স্বাধীনতাকে আরও কার্যকরভাবে এবং পূর্ণরূপে নিশ্চিত করতে ‘সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ ২০২৫’ জারি করা হয়েছে। এই অধ্যাদেশের মাধ্যমে অধস্তন আদালতের তত্ত্বাবধান, নিয়ন্ত্রণ, ও
চট্টগ্রামে চালু হওয়া e‑Family Court (ই-পারিবারিক আদালত) সম্পর্কে যতদূর পাওয়া গেছে, আরও বিস্তারিত দেওয়া হলো। ই-পারিবারিক আদালত কী এবং কেন: কখন ও কোথায় চালু : কি কি সুবিধা / ফিচার