ট্রাম্পের হুমকি তালেবানদের বাগরাম ঘাঁটি দিতে না চাওয়ায়
Update Time :
Sunday, September 21, 2025
117 Time View
“তালেবানরা বাগরাম ঘাঁটি দিতে না চাওয়ায় ট্রাম্পের হুমকি” সম্পর্কে আরও বিশদ তথ্য দেওয়া হলো:
ট্রাম্পেরদাবীওমন্তব্যগুলি:
নির্ভুল আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে NBR তালিকাভুক্ত
কর আইনজীবীর পরামর্শ নিন। মানিক দাস, কর আইনজীবী
ট্রাম্প বলেছেন, যে যুক্তরাষ্ট্র এখন আফগানিস্তানের সঙ্গে আলোচনা করছে ঘাঁটি পুনরুদ্ধার করতে। তিনি ঘাঁটি “খুব শীঘ্রই”, “রাইট অ্যাওয়ে” ফিরে চায়, এবং যদি তা না হয়, তাহলে “আপনি দেখবেন আমি কি করব” ধরণের হুমকি দিয়েছেন।
যখন তাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছে যে যুক্তরাষ্ট্র কি সেনাবাহিনী পাঠাবে ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে, ট্রাম্প স্পষ্টভাবে “না বলছেন এখনও ঘাঁটি ফেরত পেতে সৈন্য পাঠাব কি না” তিনি বলছেন “We won’t talk about that.
ঘাঁটিরকৌশলগতগুরুত্ব:
ট্রাম্প এবং বিশ্লেষকদের মতে, বাগরাম ঘাঁটির কিছু কারণে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য শ্রেষ্ঠ অবস্থা হতে পারে:
ঘাঁটি চীনেরপারমাণবিকসুবিধাগুলোরকাছাকাছি ট্রাম্প বলছেন, ঘাঁটি “an hour away from where China makes its nuclear weapons.” বড় রানের ওয়ের রয়েছে অর্থাৎ বড় অপরেশন, বিমান ও মালবাহী পরিবহন সক্ষমতা রয়েছে।
কাউন্টার-টাররিজম ও সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধে বড় ভূমিকা নিতে পারে, যেমন আইএস‑ক (ISIS-K) এবং অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে।
ভূ‐রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকেও গুরুত্বপূর্ণ মধ্য এশিয়া, চীন, এবং পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে প্রভাব নিশ্চিত করার জন্য ঘাঁটিটির অবস্থান কৌশলগত।
তালেবানওআফগানসরকারেরপ্রতিক্রিয়া:
তালেবান ঘোষণা করেছে যে তারা ঘাঁটি ফেরত দেওয়া বিষয়ে রাজি নয়, স্বাধীনতাবোধ ও সার্বভৌমত্ব রক্ষাকে তারা প্রধান বলছে।
বিকল্পভাবে, আফগান সরকার অন্য ধরনের সম্পর্ক রাখতে চায় অর্থনৈতিক, কূটনৈতিক তবে যুক্তরাষ্ট্রের বাহিনীর প্রত্যাবর্তন স্বাগত নয়।
কয়েকটি সম্ভাবনা ও ঝুঁকি ধরা যাচ্ছে:
কূটনৈতিকউত্তেজনাবাড়তেপারে: ট্রাম্পের হুমকি স্পষ্ট নয় কী ধরণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যদি যুক্তরাষ্ট্র “বড়ো হুমকি” করেন, তা কূটনৈতিক মোড় নিতে পারে, আন্তর্জাতিক চাপ, র সবচেয়ে বেশি হয়তো আফগানিস্তানের অভ্যন্তরীণ ও পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর প্রতিক্রিয়া।
সামরিকউপস্থিতিফিরেআসতেপারে: যদিও ট্রাম্প বলছেন “We won’t talk about that” সেনাবাহিনী পাঠানোর ব্যাপারে, তিনি স্পষ্ট করেনি না এটা সম্ভব করা হবে কি না। তবে বিশ্লেষকদের মতে, যদি সেনা পাঠানো হয়, তাহলে বিপুল সংখ্যক সৈন্য ও হাই-টেক নিরাপত্তা ব্যবস্থার প্রয়োজন হবে।
আর্থিকওনিয়ন্ত্রিতসহযোগিতা: হয়তো যুক্তরাষ্ট্র ঘাঁটি ফেরত না পেলেও, কিছু অর্থনৈতিক সহায়তার বিনিময়ে বা কিছু বিষয়ে সহযোগিতা বাড়াতে পারে তালেবানের সঙ্গে। যেমন বন্দিদ‐বিনিময়, নিরাপত্তা তথ্য আদান-প্রদান ইত্যাদি।
আন্তর্জাতিকপ্রতিক্রিয়া: অন্যান্য দেশ ও সংস্থা হুমকি ও এই ধরনের দাবি নিয়ে উদ্বিগ্ন হতে পারে। যেমন মানুষের অধিকার, সার্বভৌমতায় পাওয়া প্রভাব, এবং যুদ্ধবিধি সংক্রান্ত জটিলতা।
Leave a Reply