“চোখে অশ্রু, মুখে হাসি নিয়ে ঘরে ফিরছেন গাজাবাসী” এই শিরোনামের মধ্যে যে অনুভূতির ঘূর্ণি লুকিয়ে আছে, তা শুধু সংবাদকরনের ভাষায় নয়, বাস্তবের ছবিতেও স্পষ্ট। নিচে আরও বিশদ তুলে দেওয়া হলো খবর, পরিস্থিতি, অনুভূতি ও ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জসহ:
বর্তমান ঘটনাপ্রবাহ ও সংবাদ:
নির্ভুল আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে NBR তালিকাভুক্ত
কর আইনজীবীর পরামর্শ নিন। মানিক দাস, কর আইনজীবী
- যুদ্ধবিরতি ও প্রত্যাবর্তন শুরু:
অক্টোবর ২০২৫-এ একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হয়, যার পরে গাজার দক্ষিণ অংশ থেকে উত্তরে মানুষের চলাচল শুরু হয়। বহু মানুষ তাদের গৃহহারা অবস্থান থেকে বাড়ি ফিরছে যদিও বাড়ি অনেকটাই ধ্বংসপ্রায়। বাড়ি ফিরলে ধ্বংসাবশেষের মুখোমুখি
অনেকেই পৌঁছনিয়েছেন ‘ভূত নগরে’ তাদের এলাকায় প্রায় সব নির্মূল। রাস্তা, অবকাঠামো, বিদ্যুৎ, পানিপথ প্রায় সবকিছুই নষ্ট বা বড় ক্ষতির মধ্যেই রয়েছে।
- মানবিক ও স্বাস্থ্যসংক্রান্ত ঝুঁকি:
- পানির অভাব ও নষ্ট পরিস্রুতি ব্যবস্থার কারণে সংক্রামক রোগের আশঙ্কা বাড়ছে। ধ্বংসস্তূপে ময়নাতদন্ত, বিস্ফোরক অস্ত্র, দূষিত মাটি ও ধূলি এসব কারণেও ফেরত আসা মানুষের স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছে। বিদ্যুৎশক্তি না থাকায় রাতের অন্ধকারে খাবার, উত্তাপ, আবশ্যক কাজ কঠিন হয়ে পড়েছে।
- আবেগ, শোক ও আশা সব মিলেমিশে:
- কেউ বলছেন, “কিছুই নেই, সব ধ্বংস” আবার কেউ বলছেন, “ঐ অংশে আবার নতুন শুরু হবে।” কিছু মানুষ মাঝরাস্তায় আনন্দ প্রকাশ করছে যুদ্ধবিরতির সংবাদ শুনে তারা আনন্দে চিৎকার করছেন, আল্লাহর নাম উচ্চারণ করছেন। এই “অশ্রু ও হাসি” এক সঙ্গে চোখে দুঃখ, হৃদয়ে আশা, মুখে স্বল্প হাসি এমনই মিশ্র অনুভূতি।
- চ্যালেঞ্জ ও দারুণ বিপর্যয়:
- হাজার হাজার মানুষকে পুনর্বাসিত করতে যথেষ্ট খাদ্য, পানি ও স্বাস্থ্যসেবা প্রয়োজন।
- অবকাঠামো পুনর্গঠন, রাস্তা, টেলিকম, বিদ্যুৎ সব পুনরুদ্ধার করা হবে অনেক সময় ও পরিশ্রমে।
- মানুষকে বাড়ি ফিরতে উৎসাহিত করলেও জীবিকা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
- রাজনৈতিক ও সামরিক উত্তেজনা এখনো পুরোপুরি কমেনি যুদ্ধবিরতি স্থায়ী হবে কি না, সেটি অনিশ্চিত।
উদাহরণ
- জাবালিয়া অঞ্চলে ফেরত আসা এক ব্যক্তি বলেছিলেন, “কয়েক মাস আগেও আমি ভাবিনি কখনো ফিরতে পারব” কিন্তু বসতি ফিরে পেলে ক্ষুদ্র হাসি চোখে; গৃহের ধ্বংস দেখে বুক ভারী।
- বেশ কিছু পরিবার রাস্তায় হাসির মাঝে চোখে অশ্রু নিয়ে পথ চলেছে কারণ, তারা জানে, হয়তো এই দিনই তারা শেষ দেখা হবে প্রিয় বাড়ি ও স্মৃতিচিহ্নের সঙ্গে।
- অনেকেই নিজেরা সামান্য সামগ্রী ক্যারিয়ারে, বা গাড়িতে নিয়ে এসেছে কম্বল, পানি বোতল, পূর্ব পুরুষদের ছবি কিছু স্মৃতি বাঁচিয়ে নিয়ে যেতে চায়।
নির্ভুল আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে NBR তালিকাভুক্ত
কর আইনজীবীর পরামর্শ নিন। মানিক দাস, কর আইনজীবী
Leave a Reply