“সহজ ভ্যাট ব্যবস্থাপনা” এবং “আইন‑শৃঙ্খলা উন্নয়ন” নিয়ে ব্যবসায়ীদের আশা ও প্রস্তাবসমূহ বিশ্লেষণ করা হলো । ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ ও চাহিদা: গত কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন চেম্বার, ব্যবসায়ী সমিতি ও সংবাদমাধ্যমগুলোতে নিম্নলিখিত
করযোগ্য আয় থাকার পরেও যাঁরা আয়কর রিটার্ন দাখিল করছেন না, তাঁদের রিটার্ন দাখিলের সব সেবা প্রদান করতে ব্যবসাস্থলে উপস্থিত হতে যাচ্ছে কর অফিস। করজাল বৃদ্ধির লক্ষ্যে নতুন করে স্পট অ্যাসেসমেন্ট
বিভাগটির প্রধান কার্যক্রমের মধ্যে
বাংলাদেশে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন (ই‑রিটার্ন / e‑Return) দাখিল করার উদ্যোগ অনেক সুবিধা দিয়েছে, কিন্তু সেই সঙ্গে কিছু চ্যালেঞ্জ ও ভোগান্তিও রয়েছে। নিচে তার সুফল ও সমস্যাসমূহ বিস্তারিত তুলে ধরা হলো:
সালেহউদ্দিন আহমেদ সম্প্রতি এক আলোচনায় বলেছেন, সরকার যদি কর কমাতে থাকে, তাহলে ভবিষ্যতে রাজস্ব ঘাটতি এমন পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে যে, সরকারি কর্মচারীদের বেতন-ভাতা দেওয়া কঠিন হয়ে যাবে। তিনি আরও বলেন,
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে বছরে ৫০ লাখ টাকা বা তার বেশি মুনাফা করছেন- এমন বিনিয়োগকারীদের খুঁজছেন জাতীয় রাজস্ব র্বোড এনবিআর। ১. ক্যাপিটাল গেইন করের হারের হ্রাস২০২৪‑২৫ অর্থবছর থেকে, তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ার
2024‑25‑এর “৫ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন রাজস্ব আদায়” বিষয়ক আরও বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হলো বিভিন্ন খাত (income tax, VAT, কাস্টমস), ঘাটতির কারণ, তুলনা, এবং প্রভাব। খাতভিত্তিক পারফরমেন্স: নিচের খাতগুলি রাজস্ব সংগ্রহে
“ধমক দিয়ে কর আদায় করা যাবে না” অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের বক্তব্যের সার এবং তার প্রেক্ষাপট দেওয়া হলো: সংবাদ ও প্রেক্ষাপট: বক্তব্যের প্রধান দিকগুলো: ১. ধমক বা জোর প্রয়োগ নিষিদ্ধঅর্থ
“সরকারি বন্ডে কোম্পানির মুনাফায় উৎসে কর বাড়ল” বিষয়টি ব্যাখ্যা করা হলো: আইন ও ধারা কারন ও উদ্দেশ্য: সরকারের রাজস্ব বাড়ানোর প্রয়োজন রয়েছে, এবং উৎসে কর (withholding tax) দ্রুত রাজস্ব সংগ্রহের
এনবিআর‑এর “আয়, ব্যয় ও সম্পদের তথ্য সরেজমিন তদন্ত” করা হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর। করদাতা যাতে তাদের আয়, ব্যয় ও সম্পদের সঠিক তথ্য দিতে ব্যর্থ হয় এবং তথ্য গোপন করে তাহলে