গাজীপুরে টঙ্গীতে আগুনে দগ্ধ ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের “সর্বোচ্চ চিকিৎসা দেওয়া হবে” স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, বলেছেন যে টঙ্গীর রাসায়নিক গুদামে আগুন লাগার ঘটনায় দগ্ধ ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের সকল প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সুবিধা নিশ্চিত করা হবে।
- তিনি বলেন, “কোনো অবহেলা করা হবে না, সর্বোচ্চ ব্যবস্থা করা হবে” যাতে তারা দ্রুত সুস্থ হতে পারে।
- উন্নত ও আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন চিকিৎসা যাচাইযোগ্য একটি হাসপাতালে হচ্ছে এখানে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটকে উল্লেখ করা হয়েছে। দগ্ধদের চিকিৎসায় সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়া হবে এবং গাফিলতি বরদাস্ত করা হবে না।
দগ্ধদের অবস্থা এবং চিকিৎসার বাস্তব চাহিদা:
নির্ভুল আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে NBR তালিকাভুক্ত
কর আইনজীবীর পরামর্শ নিন। মানিক দাস, কর আইনজীবী
- দগ্ধের মাত্রা: চার ফায়ার কর্মীর মধ্যে দুই জনের দগ্ধের পরিমাণ বেশি, দুইজনের কম।
- নাম ও দগ্ধ শতাংশ:
- খন্দকার জান্নাতুল নাঈম — ফায়ার সার্ভিসের ইন্সপেক্টর, প্রায় ৪২% দগ্ধ শামীম আহমেদ — ফায়ার ফাইটার, ১০০% দগ্ধ
- মো. নূরুল হুদা — ফায়ার ফাইটার, ১০০% দগ্ধ
- মো. জয় হাসান — ফায়ার ফাইটার, ৫% দগ্ধ
- এছাড়া আল আমিন বাবু, গুদামের কর্মচারী, ৯৫% দগ্ধ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি অবস্থায় আছেন
- চিকিৎসার স্থাপনালয়: আহত ফায়ার কর্মীরা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি আছেন, এবং আল আমিন বাবু ঢামেক‑এর বার্ন ইউনিটে আছেন। চিকিৎসার বিভাগ: দগ্ধদের এইচডিইউ (High Dependency Unit)-তে রাখা হয়েছে অর্থাৎ অবস্থা যতটা সম্ভব নজরদারি ও উচ্চ স্তরের সেবা দেওয়া হচ্ছে।
প্রশাসনিক ও নীতি‑স্তরের পদক্ষেপ:
- জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক ডা. মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন জানিয়েছেন, দগ্ধদের জন্য একটি মনিটরিং টিম কাজ করবে নিয়মিতভাবে, যাতে গাফিলতি বা অবহেলা না হয়। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবং বার্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালককে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যেন সর্বোচ্চ মানের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করা যায়।
- এছাড়া, সরকার প্রয়োজনে তাদের বিদেশে নেওয়ার বিষয়েও সিদ্ধান্ত নেবে, যদি দেশে চিকিৎসায় সর্বোচ্চ সুফল পাওয়া যায় না। তবে এখন পর্যন্ত এমন কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি, এবং বিদেশ পাঠানোর আগে একাধিক বিষয় বিবেচনা করা হবে।
দগ্ধদের মধ্যে যারা ৪০‑৫০% বা তার বেশি দগ্ধ হয়েছেন তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক হিসেবে ধরা হচ্ছে। আল আমিন বাবুর মতো যাঁরা প্রায় ঝুঁকিপূর্ণ স্ট্যাটাসে আছেন, তাদের ক্ষেত্রে মৃত্যুর সম্ভাবনার বিষয়েও খোঁজ রাখছেন চিকিৎসকরা। বিদেশে নেওয়ার বিষয়টি কেবল তখনই বিবেচনা করা হবে যখন দেশের চিকিৎসা ও সেবা যথেষ্ট হবে না তবে সেই
নির্ভুল আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে NBR তালিকাভুক্ত
কর আইনজীবীর পরামর্শ নিন। মানিক দাস, কর আইনজীবী
Leave a Reply