বিচারপতি মো. আখতারুজ্জামান পদত্যাগ পত্র জমা দেন। তার এই পদত্যাগপত্র ৭ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন বলে জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
জানা যায়, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ১৫ অক্টোবর রাতে ‘দলবাজ, দুর্নীতিবাজ ও ফ্যাসিস্টের দোসর’ বিচারকদের পদত্যাগের দাবিতে হাইকোর্ট ঘেরাও করতে ফেসবুকে ঘোষণা দেন বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের তৎকালীন সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলম।
১৬ অক্টোবর দুপুরে মিছিল নিয়ে হাইকোর্ট চত্বরে আসেন শিক্ষার্থীরা। সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহর নেতৃত্বে দক্ষিণ গেট দিয়ে ঢুকে তারা হাইকোর্টের অ্যানেক্স ভবনের সামনে অবস্থান নেন। সঙ্গে ছিলেন আরেক সমন্বয়ক সারজিস আলম।
কে‑কে রয়েছে তদন্তের আওতায়:
বিচারপতি যাদের বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ (full) অনুসন্ধান চলছে” তাদের মধ্যে নাম পাওয়া গেছে:
এই পাঁচজনের বিষয়ে সার্বিক তদন্ত চলছে। তবে সংবাদে “চার বিচারপতির বিষয়ে এখনও তদন্ত চলছে” বলার সময় মূলত চারজন বিচারপতিকে উদ্দেশ্য করা হয় যারা এখনও স্থায়ী বিচারক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন, অবসর যায়নি বা অপসারিত হননি।
অন্য বিচারপতিরা:
১২ জন বিচারপতির মধ্যে বাকি বিচারপতির বিষয়ে এরকম:
বিচারপতি | অবস্থা |
খিজির হায়াত এবং খোন্দকার দিলীরুজ্জামান | অপসারিত হয়েছেন। |
আশিস রঞ্জন দাস এবং আতাউর রহমান খান | অবসর বা স্থায়ী নিয়োগ হয়নি। |
মোঃ আমিনুল ইসলাম এবং এস এম মাসুদ হোসেন দোলন | তাঁরা HC বিচারক হিসেবে স্থায়ী নিয়োগ পাওয়া হয়নি। |
শাহেদ নুরউদ্দিন | পদত্যাগ করেছেন। |
কি অভিযোগ রয়েছে:
সংবাদমাধ্যমে যা উঠে এসেছে:
Leave a Reply