এ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে ভোট করবেন আসাদুজ্জামান
-
Update Time :
Thursday, November 6, 2025
-
55 Time View
Md Asaduzzaman-এর সংক্ষিপ্ত পরিচয় ও তার “এ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে ভোটে অংশ নেওয়া” সংক্রান্ত সব দেওয়া হলো:-
পরিচয়:
- Md Asaduzzaman একজন সিনিয়র আইনজীবী ও বর্তমান (২০২৫ সাল পর্যন্ত) বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল।
- তিনি ৮ অগাস্ট ২০২৪ তারিখে এই পদে নিয়োগ পেয়েছেন। তার রাজনৈতিক পটভূমিও আছে তিনি Bangladesh Nationalist Party (বিএনপি)-র কেন্দ্রীয় কমিটিতে মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে কাজ করেছেন।
নির্বাচন-সংক্রান্ত ঘোষণা:
- ৫ নভেম্বর ২০২৫ তারিখে তিনি ঘোষণা দিয়েছেন যে তিনি পরবর্তী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে (সম্ভবত ২০২৬ সালের নির্বাচন) অংশ নেবেন, এবং তার জন্য তিনি বিএনপি-র মনোনয়ন চেয়েছেন।
- তিনি ভেবে রেখেছেন যে তিনি Jhenaidah‑1 (শৈলকুপা উপজেলা) আসন থেকে নির্বাচন করবেন।
- এখনো তিনি পুরোপুরি পদত্যাগ করেননি; তিনি জানিয়েছেন “যখন সময় আসবে” তিনি অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে পদত্যাগ করবেন।
ঘোষণা-বিবরণ ও প্রসঙ্গ:
- তিনি একটি প্রেস ব্রিফিং-তে বলেন:
“হ্যাঁ, আমি সংসদ নির্বাচনে লড়ব। আমি মনোনয়ন চেয়েছি এখনো এ্যাটর্নি জেনারেল পদে আছি, তবে সময় হলে পদত্যাগ করব।”
নির্ভুল আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে NBR তালিকাভুক্ত
কর আইনজীবীর পরামর্শ নিন। মানিক দাস, কর আইনজীবী
- তিনি মনোনয়নের ব্যাপারে একরূপ আত্মবিশ্বাস দেখিয়েছেন, বলেন “একশ ভাগ আশা করি” মনোনয়ন পাব।
- তার বক্তব্য অনুযায়ী, দায়িত্ব নেয়ার সময় তার রাজনৈতিক পরিকল্পনা ইতিমধ্যে ছিল নির্বাচনী আসনের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ ও স্থানীয় কার্যক্রমও সক্রিয় বলা হয়েছে।
বিশ্লেষণযোগ্য বিষয়:
- পদত্যাগ ও সময় নিয়ন্ত্রণ: অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে নির্বাচন-লড়াইয়ের জন্য পদত্যাগ করা ঐতিহ্যগত নয়, বা বিরল নয়। আইনানুগ বা নীতিগত বাধ্যবাধকতা থাকতে পারে, যেমন সরকারি চাকুরি থেকে নির্দিষ্ট সময় আগে পদত্যাগ করা বা মনোনয়ন আবেদন করার নিয়ম। এখানে Asaduzzaman বলেন ‘সময় হলে’ পদত্যাগ করবেন অর্থাৎ নির্দিষ্ট তারিখ এখন ঘোষণা হয়নি।
- মনোনয়ন ও দলীয় সিদ্ধান্ত: তিনি বিএনপিতে মনোনয়ন চেয়েছেন, কিন্তু এখনো অফিসিয়ালভাবে নিশ্চিত হয়নি যে তিনি মনোনয়ন পাবেন। আসন-নির্বাচন, দলীয় মনোনয়নপ্রক্রিয়া ও প্রতিদ্বন্দ্বিতার বিষয়গুলো এখানে গুরুত্বপূর্ণ।
- রাজনৈতিক-আইনগত প্রভাব: একজন অ্যাটর্নি জেনারেলের দায়িত্ব সাধারণত সরকারের আইনগত কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত। সেই পদের দায়িত্ব থেকে নির্বাচন-লড়াই করার জন্য পদত্যাগ করলে নিরপেক্ষতা-সংশ্লিষ্ট প্রশ্ন হতে পারে। সাধারণভাবে, নির্বাচন-প্রার্থী হিসেবে রাজনৈতিক ভাবমূর্তি ও দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে দর্শন পরিবর্তন হয়।
- স্থানীয় ডাক ও প্রভাব: তিনি নির্বাচনের জন্য শৈলকুপা (Jhenaidah-1) আসন নির্বাচন করেছেন তাঁর নিজ জনপদ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আরো জানতে হবে তিনি স্থানীয়ভাবে কী ধরনের ভিত্তি তৈরি করেছেন, কি প্রতিদ্বন্দ্বী আছে ইত্যাদি।
- যোগ্যতা ও আইনগত বাধা: নির্বাচন-প্রার্থী হওয়ার জন্য দেশের আইন ও সংবিধান অনুযায়ী কিছু যোগ্যতা ও শর্ত থাকে (উদাহরণস্বরূপ, সরকারি চাকুরি থেকে কাকে কখন পদত্যাগ করতে হয়)। এখানে এসব প্রয়োজনে সামনে আসতে পারে।
ধাপে ধাপে পরবর্তী যা ঘটতে পারে:
- বিএনপি দল তার মনোনয়ন তালিকায় সাক্ষাৎকার বা প্রস্তাব বিবেচনা করবে এবং সে আসনে (Jhenaidah-1) মনোনয়ন দেবে কি না নির্ধারণ করবে।
- যদি মনোনয়ন হয়, তাহলে Asaduzzaman পদত্যাগের সময়সূচি নির্ধারণ করবেন সাধারণত আইন অনুসারে নির্বাচন ঘোষণা হওয়ার আগে বা মনোনয়নপত্র দাখিলের আগে পদত্যাগ করতে হয়।
- মনোনয়ন পেলেই তিনি নির্বাচনী প্রচার শুরু করবেন, এবং নির্বাচনী রণনীতিতে অংশ নেবেন (হাতে মাঠের মিটিং, ভোটারদের সঙ্গে যোগাযোগ ইত্যাদি)।
- নির্বাচনের তারিখ, ভোটার তালিকা, প্রতিদ্বন্দ্বীদের অবস্থা, দলীয় জোট ইত্যাদি বিবেচনায় আসবে।
- নির্বাচিত হলে, অ্যাটর্নি জেনারেল থেকে এমপি/প্রার্থী- রূপান্তর হবে এখানে দায়িত্বের ধরণ বদলাবে।
নির্ভুল আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে NBR তালিকাভুক্ত
কর আইনজীবীর পরামর্শ নিন। মানিক দাস, কর আইনজীবী
Please Share This Post in Your Social Media
More News Of This Category
Leave a Reply