এনবিআর চেয়ারম্যান বলছেন “গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্য পুরোপুরি অফিসারদের কাছে অদৃশ্য থাকবে” বা “অফিসাররা কখনো ব্যক্তিগত তথ্য দেখতে পারবে না” এই রকম স্পষ্টভাবে। তবে আমি কিছু দিক‑নির্দেশ ও প্রাসঙ্গিক তথ্য পেয়েছি যা বিষয়টি আলোকপাত করতে পারে। নিচে বিস্তারিত: এনবিআরের কোনো কর্মকর্তা দেখতে পাবেন না। এই সুবিধা করদাতার জন্য। এতে ব্যাংকের আমানত সংগ্রহে কিংবা করদাতাদের কোনো সমস্যা হবে না। করদাতার যাতে হিসাব বিবরণী বারবার আনতে না হয়, সে কারণে আমরা বাণিজ্যিক ব্যাংকের সঙ্গে সমন্বয় করার চেষ্টা করছি।
অন্যদিকে করপোরেট কর প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, করপোরেট কর কমতে কমতে ২০ ভাগ হয়েছে। আগামীতেও করপোরেট কর রিটার্নও অনলাইন করা হবে। আমাদের লক্ষ্য ব্যবসায়ীরা যাতে পেইন না পায়। ব্যবসায়ীরা যাতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহ প্রকাশ করে।
পাওয়া গেছে যেসব তথ্য:
তথ্য অধিকার নীতি ও গোপনীয়তা নীতি (Privacy Policy):
এনবিআরের পোর্টালে একটি গোপনীয়তা নীতি (Privacy Policy) রয়েছে যেখানে বলা হয়েছে যে গোপন‑তথ্য সংরক্ষণ করা হবে এবং শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে আইনানুগভাবে তথ্য শেয়ার করা হবে। অর্থাৎ, ব্যক্তিগত তথ্য প্রদর্শন বা শেয়ার করার ক্ষেত্রে নীতিমালার যথেষ্ট সীমাবদ্ধতা আছে।
যা স্পষ্ট নয় / কোনটা অনির্ধারিত:
দেখা যাচ্ছে কিছু ক্ষেত্রে তথ্য শেয়ারের অনুমোদন ও আইনানুগ ভিত্তি থাকতে হবে; উদাহরণস্বরূপ, ব্যাংকের তথ্য সরাসরি নেওয়া গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমতি ও সিকিউরিটি ব্যবস্থা থাকতে হবে। “ব্যক্তিগত তথ্য” কি ধরনের, কখন, কে অংশগ্রহণ
Leave a Reply