১. মিউচুয়াল ফান্ড:
রিটার্ন: ১০-১৫% (গড়)
ঝুঁকি: মাঝারি
বিশেষত্ব: প্রফেশনাল ফান্ড ম্যানেজার দ্বারা পরিচালিত। SIP (Systematic Investment Plan) এর মাধ্যমে মাসিক বিনিয়োগ করা যায়।
উপযুক্ত কার জন্য: যারা ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ করে বিনিয়োগ করতে চান।
সুবিধা:
অসুবিধা:
২. ইকুইটি শেয়ার/স্টক মার্কেট:
রিটার্ন: ১২-২০%+ (দীর্ঘমেয়াদে)
ঝুঁকি: উচ্চ
বিশেষত্ব: সরাসরি কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ। দীর্ঘমেয়াদে ভালো রিটার্ন।
উপযুক্ত কার জন্য: বাজার বিশ্লেষণে অভিজ্ঞ বা দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগকারী।
৩. রিয়েল এস্টেট:
রিটার্ন: ৮-১৫% (ভাড়ার আয় + মূল্যবৃদ্ধি)
ঝুঁকি: মাঝারি থেকে উচ্চ
বিশেষত্ব: জমি/ফ্ল্যাট কিনে ভাড়া দেওয়া বা বিক্রির মাধ্যমে লাভ।
উপযুক্ত কার জন্য: বড় অংকের অর্থ বিনিয়োগে আগ্রহী।
৪. গোল্ড ইনভেস্টমেন্ট :
রিটার্ন: ৭-১২%
ঝুঁকি: কম-মাঝারি
বিশেষত্ব: ডিজিটাল বা পেপার গোল্ডে বিনিয়োগ, নিরাপদ ও তরল।
উপযুক্ত কার জন্য: নিরাপদ বিনিয়োগে আগ্রহী কিন্তু ফিক্সড ডিপোজিটের চেয়ে বেশি রিটার্ন চাই।
৫. ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট (NSC – বাংলাদেশ/ভারতের অনুরূপ স্কিম)
রিটার্ন: ৭-৯%
ঝুঁকি: কম
বিশেষত্ব: সরকার প্রদত্ত নিশ্চয়তা।
উপযুক্ত কার জন্য: সেফ ইনভেস্টমেন্ট খুঁজছেন।
৬. কর্মচারী প্রভিডেন্ট ফান্ড (EPF)/ভলান্টারি PF (VPF):
রিটার্ন: ৮-৯%
ঝুঁকি: খুবই কম
বিশেষত্ব: সঞ্চয় ও ট্যাক্স সেভিং একসাথে।
উপযুক্ত কার জন্য: চাকুরিজীবীরা।
৭. পিয়ার–টু–পিয়ার লেন্ডিং (P2P Lending):
রিটার্ন: ১২-২০%
ঝুঁকি: উচ্চ
বিশেষত্ব: সরাসরি ব্যক্তিকে ঋণ দিয়ে লাভ উপার্জন।
উপযুক্ত কার জন্য: ঝুঁকি নিতে প্রস্তুত বিনিয়োগকারী।
৮. ক্রিপ্টোকারেন্সি (Cryptocurrency – Bitcoin, Ethereum ইত্যাদি):
রিটার্ন: অস্থির, ২০%+ সম্ভাবনা
ঝুঁকি: অত্যন্ত উচ্চ
বিশেষত্ব: ডিজিটাল সম্পদ, রেগুলেটরি ঝুঁকি রয়েছে।
উপযুক্ত কার জন্য: হাই রিস্ক, হাই রিটার্ন গ্রহণযোগ্য এমন বিনিয়োগকারী।
৯. ইউএস স্টক মার্কেটে বিনিয়োগ:
রিটার্ন: ১০-১৫%+ (লং টার্ম)
ঝুঁকি: মাঝারি
বিশেষত্ব: ডলারে রিটার্ন পাওয়া যায়।
১০. স্মল কেস ইনভেস্টিং:
রিটার্ন: ১০-১৮%
ঝুঁকি: মাঝারি
বিশেষত্ব: নির্দিষ্ট থিম যেমন “Green Energy” বা “Pharma Stocks” এ গ্রুপ বিনিয়োগ।
উপযুক্ত কার জন্য: কম সময় দিয়ে সাশ্রয়ীভাবে স্টক মার্কেটে বিনিয়োগ করতে চান।
পরামর্শ:
Leave a Reply