বিবিসি বাংলা‑এর সঙ্গে দেওয়া ওই সাক্ষাৎকার ও সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদনের আলোকে তারেক রহমান‑এর বক্তব্য ও পরিস্থিতি সংক্ষিপ্তভাবে তুলে ধরছি। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন বিবিসি বাংলার সম্পাদক মীর সাব্বির ও বিবিসি বাংলার সিনিয়র সাংবাদিক কাদির কল্লোল। তারেক রহমান লন্ডন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে এই সাক্ষাৎকার দেন।
কী বললেন তারেক রহমান:
নির্ভুল আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে NBR তালিকাভুক্ত
কর আইনজীবীর পরামর্শ নিন। মানিক দাস, কর আইনজীবী
- দ্রুতই দেশে ফিরব, নির্বাচনে অংশ নেব
তারেক রহমান বলেন, কিছু “সংগত কারণে” এখনও দেশে ফিরতে পারেননি, তবে “সময় তো চলে এসেছে” ইনশাআল্লাহ শীঘ্রই ফেরব।নির্বাচনের সময় যদি “প্রত্যাশিত, জনগণের তবে অংশীদারিত্বপূর্ণ নির্বাচন” হয়, তাহলে তিনি দূরে থাকতে চান না সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে তিনি অংশ নেবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন।
- মিডিয়ার সঙ্গে দীর্ঘকাল কথা না বলার কারণ
তিনি দাবি করেন কথা বলার অধিকার সীমিত ছিল, কিছু সময় তার বক্তব্য ছাপা বা প্রচার করা হয়নি।
- বললেন, “আমি থেমে থাকিনি” নানা মাধ্যমে, সামাজিক মাধ্যমসহ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে চেষ্টা করেছেন।
- নির্বাচনে অংশগ্রহণ ও দায়িত্ব
তিনি স্পষ্ট বলেন “নির্বাচনে অংশ নিব কেন অবশ্যই নিব”
- তবে প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হিসেবে তার নাম হবে কি না, সেটা দলের সিদ্ধান্ত ও জনগণের ইচ্ছার ওপর নির্ভর করবে বলে মন্তব্য করেন।
- অন্যান্য বিষয় ও দায়বদ্ধতা
- তিনি বলেছেন, যে দল, ব্যক্তি অন্যায় করে তাদের বিচার হবে আইন অনুযায়ী, দলের সদস্য-কর্মীর বিরুদ্ধেও যদি অপরাধ প্রমাণিত হয়, দল থেকে সরে আসা হবে।
- দলের ভিতর কোনো অনৈতিক কাজ থাকলে দৃষ্টিগোচর হবে এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। “৩১ দফা” দাবি বা প্রস্তাব রাষ্ট্র পুনর্গঠন ও ন্যায়পরায়ন নিয়ে বিএনপির প্রস্তাব নতুন রাজনৈতিক এজেন্ডা হবে বলেও উল্লেখ করেছেন।
- সীমাবদ্ধতা ও বাস্তবতা
যদিও ফিরে আসার ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন, সুনির্দিষ্ট তারিখ বা সময় তিনি নির্দিষ্ট করেননি “দ্রুতই” বলেই সীমাবদ্ধ রেখেছেন। দেশে ফিরতে বাধাগ্রস্ত কারণগুলোর মধ্যে মামলাসহ আইনগত ও রাজনৈতিক পরিবেশ সজাগভাবে রাখতে হবে তিনি দাবি করেছেন তাদের মিথ্যা মামলাসমূহ তুলে নিয়ে আলোচনা হবে।
নির্বাচনে অংশগ্রহণের ইচ্ছা:
তারেক রহমান স্পষ্টভাবে জানান, “নির্বাচনে অংশ নিব কেন—অবশ্যই নিব।” তবে প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হিসেবে তার নাম হবে কি না, সেটা দলের সিদ্ধান্ত ও জনগণের ইচ্ছার ওপর নির্ভর করবে বলে মন্তব্য করেন।
দলের শৃঙ্খলা ও দায়িত্ব:
তিনি উল্লেখ করেন, “স্বৈরাচারের সময় সারা বাংলাদেশে আমাদের প্রায় ৫০ লাখের বেশি নেতাকর্মীর নামে বিভিন্ন রকম গায়েবি মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছিল।” তিনি বলেন, “যতটুকু আমরা জানি, যতটুকু আমরা তদন্তের পরে পেয়েছি, যখন সত্যতা পেয়েছি, আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি।” তিনি আরও বলেন, “পুলিশিং তো আমাদের কাজ না। রাজনৈতিক দলের কাজ অবশ্যই পুলিশিং করা না।” তিনি আশা প্রকাশ করেন, সরকার গঠনের পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের কাজ করবে এবং দলের নেতাকর্মীরা যদি কোনো অনৈতিক কাজে জড়িত হয়, তাহলে দলের পক্ষ থেকে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নির্ভুল আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে NBR তালিকাভুক্ত
কর আইনজীবীর পরামর্শ নিন। মানিক দাস, কর আইনজীবী
Leave a Reply