1. lawyermanik@gmail.com : legalaidbd :
September 15, 2025, 10:59 am

কর প্রত্যর্পণের নিষ্পত্তি চান নন-বন্ড ট্যানারি মালিকরা

  • Update Time : Saturday, September 6, 2025
  • 64 Time View

“নন‑বন্ড ট্যানারি মালিকরা প্রত্যর্পণ নিয়ে কী ধরনের নিষ্পত্তি চান  আলোচনা করা হল:

  • অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইন ২০০১ অনুযায়ী, সরকারিভাবে তালিকাভুক্ত বা ‘অর্পিত’ (ফরফেইটেড বা দাবিদারহীন) সম্পত্তিগুলো মূল মালিকদের কাছে ফেরত দেওয়ার ক্ষেত্রে ট্রাইব্যুনাল স্থাপন ও নির্দিষ্ট বিধান প্রণীত ছিল।
  • আইনের , ১৩ ১৪ ধারা সম্পর্কে হাইকোর্ট বলেছে যে এগুলো সংবিধান ও মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী নয়। ফলে, বিচারাধীন অবিচার বা অনিষ্পন্ন দেওয়ানী মামলা—যেসবটি ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রমের আগে ছিল ট্রাইব্যুনাল গঠনের পর স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল হবে, আর সম্পত্তির রক্ষণাবেক্ষণ/ইজারা জেলা প্রশাসকের (ডিসি) মাধ্যমে চলবে। অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ ট্রাইব্যুনাল: এ ট্রাইব্যুনাল গঠনের মাধ্যমে প্রক্রিয়া প্রবর্তী হয়; বিচারাধীন মামলা ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তরিত হয়।

যদি এখানে পটভূমি হয়  বিএমইএ/ট্যানারি মালিকরা যাঁরা বন্ড লাইসেন্স ছাড়াই কাজ করছেন (“নন‑বন্ড ট্যানারি”)  তাহলে মূল চ্যালেঞ্জ হলো:

নির্ভুল আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে NBR তালিকাভুক্ত
কর আইনজীবীর পরামর্শ নিন। মানিক দাস, কর আইনজীবী
  • ট্যানারি মালিকদের অনেকেই বন্ড লাইসেন্স নেই, ফলে তারা কাঁচামাল আমদানিতে শুল্কমুক্ত সুবিধা পান না।
  • একাধিক দলীয় অসুবিধা জটিলতা: যেমন লাইসেন্স নবায়ন, অস্থায়ী ছাড়পত্র পাওয়ার সমস্যা, যা উৎপাদন ও রপ্তানিতে বাধা দিচ্ছে।
  • এর ফলে ভ্যাট বা শুল্ক কাঠামোর বৈষম্য, যেখানে নন‑বন্ড মালিকদের ৩০‑৪০% শুল্ক দিতে হয়, RMG বা বন্ডেড প্রতিষ্ঠান তুলনায় অনেক বেশি ।

১. আইনীভাবে অব্যাহতি বা স্বচ্ছতা:
 “অর্পিত সম্পত্তি” আইনের মতো ট্রাইব্যুনাল ভিত্তিক প্রক্রিয়ার আওতায় আসতে চায় যাতে পুরনো মামলা দ্রুত বাতিল বা নিষ্পত্তি হয়।

২. ননবন্ড ট্যানারি সুবিধা:
বন্ড‑ভিত্তিক সুবিধা (Duty‑free/raw materials import, back‑to‑back LC, VAT/duty relief) পাওয়ার সুযোগ চায়। যেমন একাধিক ইউনিটে একটিমাত্র বন্ড লাইসেন্স, বা শিল্পায়তন‑ভিত্তিক ছাড় ।

৩. প্রক্রিয়াগত সহজীকরণ:
লাইসেন্স নবায়ন, অস্থায়ী সার্টিফিকেট ইস্যু, অডিট প্রক্রিয়া সহজ হওয়ার দাবি কারণ এর জটিলতা ব্যবসায় বিপর্যয় ঘটায় ।

৪. শুল্ক ভ্যাট কাঠামোর পুনর্বিবেচনা:
 রাসায়নিক ও কাঁচামাল আমদানিতে ভ্যাট/শুল্ক হার হ্রাস করা (বর্তমানে ২৫‑৬১%, বরং ১০‑২০% হওয়া উচিত) দাবী ।

সারসংক্ষেপ:

বিষয়বর্তমান অবস্থাননবন্ড মালিকদের দাবি
আইনী নিষ্পত্তিপুরনো মামলা বিলম্ব ও সংশয়ট্রাইব্যুনাল ভিত্তিক দ্রুত নিষ্পত্তি বা বাতিল
বন্ড সুবিধালাইসেন্স ছাড়া সুবিধা অনুপস্থিতback‑to‑back LC, একাধিক ইউনিটে বন্ড সুবিধা
প্রক্রিয়াগত বাধানবায়ন ও ছাড় প্রচুর সময় নেয়অস্থায়ী সার্টিফিকেটসহ সহজ নিয়ন্ত্রিত প্রক্রিয়া
শুল্ক ও ভ্যাটউচ্চ হারে শুল্ক ও ভ্যাটকাঁচামাল আমদানিতে সুব্যবস্থা ও হ্রাস

পরামর্শমূলক পদক্ষেপ:

  • আইনজীবীর পরামর্শ: বিশেষ করে “অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ” ও “বন্ড লাইসেন্স সম্পর্কিত” মামলা বা RIT (Appeal) ক্ষেত্রে।
  • ট্রাইব্যুনাল বা সংশ্লিষ্ট সংস্থাএপিল: যদি ট্যানারি সংক্রান্ত কোনো প্রশাসনিক ব্যবস্থা থাকে, সেখানে আবেদন করা।
  • বিটিএ/বিটিএমএ মাধ্যমে যৌথ প্রতিনিধি সভা: প্রস্তাব রাখার মাধ্যমে ভ্যাট/শুল্ক কাঠামো এবং লাইসেন্স প্রক্রিয়ায় প্রভাব ফেলা।
  • আইন সংশোধন বা রুল মেনে দ্রুত কার্যকর প্রশাসন: যাতে ব্যবসায়ীরা সময় ও অর্থ বাঁচায়।
নির্ভুল আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে NBR তালিকাভুক্ত
কর আইনজীবীর পরামর্শ নিন। মানিক দাস, কর আইনজীবী

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2017 LegalAidBD
Theme Customized By BreakingNews