রাউটারের অবস্থান ইন্টারনেটের গতি ও সিগনালের মানে বড় ভূমিকা রাখে। আপনি যদি রাউটার ভুল জায়গায় রাখেন, তাহলে ইন্টারনেট ধীর হয়ে যেতে পারে বা সংযোগ বারবার বিচ্ছিন্ন হতে পারে। নিচে এমন কিছু স্থানের তালিকা ও ব্যাখ্যা দেওয়া হলো যেগুলোতে রাউটার রাখা উচিৎ নয়:
যেসবস্থানেরাউটাররাখাউচিতনয় :
নির্ভুল আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে NBR তালিকাভুক্ত
কর আইনজীবীর পরামর্শ নিন। মানিক দাস, কর আইনজীবী
1. দেয়ালেরখুবকাছেবাদেয়ালেরপেছনে
সমস্যা: দেয়াল বিশেষ করে কংক্রিট বা ইটের হলে Wi-Fi সিগনাল আটকে যায়।
বাংলাদেশে প্রাসঙ্গিক: বেশিরভাগ বাসা বা অফিসে মোটা দেয়াল থাকে, যার কারণে পাশের রুমেও নেট পৌঁছাতে সমস্যা হয়।
2. মাটিরখুবকাছাকাছি (ফ্লোরেরাখা):
সমস্যা: Wi-Fi সিগনাল সাধারণত উপরের দিকে ভালোভাবে ছড়ায়, নিচের দিকে নয়।
বাংলাদেশে প্রাসঙ্গিক: অনেকেই রাউটার টেবিল বা ফার্নিচারের নিচে রাখেন, যা উচিত নয়।
3. ফ্রিজ, মাইক্রোওয়েভ, ওভেন, ওয়ারিংবোর্ডেরপাশে:
সমস্যা: এইসব যন্ত্র থেকে ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ইন্টারফেরেন্স হয়, যা সিগনালকে দুর্বল করে।
বাংলাদেশে প্রাসঙ্গিক: রান্নাঘরে বা ফ্রিজের পাশে রাউটার রাখা একটা সাধারণ ভুল।
4. টিভি, হোমথিয়েটারবাবড়ইলেকট্রনিকযন্ত্রেরপেছনে:
সমস্যা: এসব ডিভাইস সিগনাল আটকে রাখে এবং ইন্টারফেরেন্স তৈরি করে।
বাংলাদেশে প্রাসঙ্গিক: অনেকেই রাউটার TV এর পেছনে বা পাশে রাখেন সৌন্দর্যের জন্য।
5. জানালারপাশেবাজানালারবাইরেতাককরে:
সমস্যা: Wi-Fi সিগনাল বাইরে চলে যায়, এবং ঘরের ভিতরে দুর্বল থাকে। নিরাপত্তার ঝুঁতিও বাড়ে।
বাংলাদেশে প্রাসঙ্গিক: অনেকেই জানালার পাশে রাউটার রাখে যেটা ভুল।
6. বাথরুমবাপানিররিজার্ভার/ট্যাংকিরপাশে:
সমস্যা: পানি Wi-Fi সিগনাল শোষণ করে, ফলে আশপাশে নেট কাজ করে না।
বাংলাদেশে প্রাসঙ্গিক: ওয়াশরুম বা পানির ট্যাংকির পাশের রুমে রাউটার থাকলে ইন্টারনেট স্লো হয়।
7. বদ্ধবাছোটোকেবিনেটেরভিতর
সমস্যা: কেবিনেট সিগনাল আটকে রাখে, সিগনালের রেঞ্জ কমে যায়।
বাংলাদেশে প্রাসঙ্গিক: অনেকেই নিরাপত্তার জন্য রাউটার লকারে রাখেন, যা উচিত নয়।
রাউটাররাখারসেরাজায়গা:
ঘরের কেন্দ্রস্থলে (বিশেষ করে মাঝের রুমে):
টেবিল বা উঁচু শেলফে, মাটির থেকে অন্তত ৩-৪ ফুট ওপরে
খোলা জায়গায়, যেখান থেকে আশেপাশের রুমে সহজে সিগনাল পৌঁছাতে পারে
Leave a Reply