জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
Update Time :
Saturday, August 2, 2025
108 Time View
জুলাই ঘোষণাপত্র (একে “জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫” নামেও ডাকা হচ্ছে) এর খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে এবং এটি ৫ আগস্ট ২০২৫, মঙ্গলবার বিকেল ৫টায় জাতীয় অনুষ্ঠান হিসেবে জাতীয় ঐক্য ও গণ‑অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সব পক্ষের উপস্থিতিতে জাতির সামনে উপস্থাপন করা হবে ।
ঘোষণাপত্রেরচূড়ান্তখসড়ারমূলতথ্য:
নির্ভুল আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে NBR তালিকাভুক্ত
কর আইনজীবীর পরামর্শ নিন। মানিক দাস, কর আইনজীবী
খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে বিশেষভাবে ন্যূনতম বিতর্ক এড়াতে গোপনীয়তার সঙ্গে, সরকারি উপদেষ্টা ও প্রেস উইংস জানিয়েছে ।
প্রস্তাবনায় ২৬ বা ২৭টি দফা (সংস্করণ ভেদে ভিন্ন) তথ্য ও ঐক্যমতের ভিত্তিতে অন্তর্বর্তী সরকার দ্বারা যুক্ত করা হয়েছে ।
খসড়ার একটি কপি ইতোমধ্যে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামি ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-কে পাঠানো হয়েছে মতামত সংগ্রহের জন্য ।
কীকীবিষয়থাকবেঘোষণাপত্রে?
মধ্যবর্তী খসড়া অনুযায়ী নিম্নলিখিত বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত:
২০২৪ সালের জুলাই–অগাস্টের গণ‑অভ্যুত্থান এবং গুম‑খুন, মানবতাবিরোধী অপরাধ, ক্ষমতাসীন সরকারে দুর্নীতি ও শোষণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের লড়াইয়ের স্বীকৃতি ।
ছাত্র‑জনতার আন্দোলনের গুরুত্ব এবং এই আন্দোলনে ‘ডাক’ ভিত্তিক অংশগ্রহণ (নেতৃত্ব নয়); প্রাথমিক খসড়ার “ছাত্র আন্দোলন নেতৃত্বে” থেকে এ পরিবর্তন লক্ষ্যণীয় ।
সাংবিধানিক স্বীকৃতি: এই অভ্যুত্থানকে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হবে কি না সে সংক্রান্ত বিতর্ক সীমিত হলেও, খানিকটা স্বীকৃতির প্রস্তাব চালু আছে ।
নিয়োগ প্রক্রিয়া: সরকারের তৎকালীন অবৈধতা, বিএনপি‑জামায়াতের সংগ্রামকে স্বীকৃতি, নির্বাচন ও সংবিধান সংস্কারের ভবিষ্যত পরিকল্পনা ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ দফায় উঠে থাকবে ।
উপস্থাপনেরসম্ভাব্যকাঠামো:
তারিখওসময়
৫ আগস্ট ২০২৫, বিকেল ৫টা
স্থান
জাতীয় পর্যায়ে, সাধারণত ধরা হয় গণআন্দোলনের প্রতিনিধিত্বকারী দলের উপস্থিতিতে
উপস্থিতি
ছাত্র‑জনতার নেতারা, জাতীয় ঐক্য কমিশনের সদস্য, রাজনৈতিক দল ও নাগরিক সংগঠন
প্রধানবক্তা
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা —ড. মুহাম্মদ ইউনূস— ঘোষণাপত্র আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করবেন
উদ্দেশ্য
জাতিগত ঐক্য ও গণতান্ত্রিক সংস্কারের ভিত্তিতে নতুন রাষ্ট্রীয় কাঠামো প্রতিষ্ঠা
সামগ্রিকঅর্থ:
জুলাই ঘোষণাপত্র একটি জাতির ঐক্যচিহ্ন: ২০২৪ সালের গণ‑অভ্যুত্থানকে সংবিধানসম্মত ও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি প্রদানের লক্ষ্যে প্রস্তুত।
সংবিধান সংস্কার ও নির্বাচন পরিকল্পনা: নতুন আইন, ন্যায়বিচার, দুর্নীতি প্রতিরোধ ও সরকারি রূপান্তরে জনগণের প্রত্যাশা পূরণের কর্মসূচি।
রাজনৈতিক ও সামাজিক পুনর্গঠন: ক্ষমতাসীন সরকারের গুম‑খুন‑দুর্নীতির বিচার, ছাত্র‑জনতার আন্দোলনকে স্থায়ী রাজনৈতিক শক্তিশালী অংশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত।
সামারি:
২ আগস্ট ২০২৫ তারিখে খসড়া চূড়ান্ত ঘোষণা করা হয় ।
৫ আগস্ট ২০২৫, বিকেল ৫টা হলো আনুষ্ঠানিক উন্মোচনের দিন ও সময়, যেখানে সকল পক্ষ অংশগ্রহণ করবেন ।
এতে অন্তর্ভুক্ত থাকবে প্রায় ২৬–২৭ দফার কার্যকর ও ঐক্য‑ভিত্তিক পরিকল্পনা ও রাষ্ট্র সংস্কারে দিকনির্দেশনা।
Leave a Reply