২০২৬ সালের জুনের মধ্যে নির্বাচনের ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টার
Update Time :
Tuesday, July 29, 2025
147 Time View
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণা ও বিস্তারিত:
ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানান, আগামী জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে। এই সময়সীমা নির্ভর করবে সংস্কারের বিষয়ে কতটা ঐকমত্য তৈরি হয় তার ওপর। তিনি বলেন, যদি বেশিরভাগ সংখ্যক সংস্কারের পক্ষে একমত হয়, তাহলে সময় বেশি লাগবে। যদি স্বল্প সংস্কারের দিকে যাই, তাহলে ডিসেম্বরেও নির্বাচন হতে পারে। তবে সংস্কার প্রক্রিয়ায় যদি বেশি সময় প্রয়োজন হয়, তাহলে হয়তো আমরা জুন পর্যন্ত যাব। কিন্তু, জুনের পরে আর যাব না।
নির্ভুল আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে NBR তালিকাভুক্ত
কর আইনজীবীর পরামর্শ নিন। মানিক দাস, কর আইনজীবী
নির্বাচনসময়সীমাওঘোষণা:
১৬ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে ড. ইউনূস জানিয়েছিলেন যে, আগামী জাতীয় নির্বাচন হতে পারে ২০২৫ সালের শেষের দিকে বা ২০২৬ সালের প্রথমার্ধে ।
পরে ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে Fisheries and Livestock Adviser ফরিদা আখতার নিশ্চিত করেছেন যে, “জুন ২০২৬’র পর আর কোনো অনুমোদন পাবেনা” অর্থাৎ এই তারিখ শেষ সীমা ।
প্রধানউপদেষ্টারটেলিভিশনভাষণ (৬জুন২০২৫):
৬ জুন ২০২৫ সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে প্রচারিত ভাষণে ড. ইউনূস ঘোষণা করেন যে: জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের প্রথম অর্ধে, অর্থাৎ এপ্রিলের কোনও একটি দিনে হবে ।
তিনি উল্লেখ করেন, নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বর থেকেই জুন ২০২৬-এর মধ্যে যেকোনো সময়ে, তবে সরকার প্রস্তুতি নিচ্ছে একটি নির্বাচনের উপযোগী পরিবেশ গড়ে তুলতে ।
ভাষণেরমূলবক্তব্যসমূহ:
নির্বাচন হবে পরিচ্ছন্ন, উৎসবমুখর, শান্তিপূর্ণ, এবং অত্যন্ত অংশগ্রহণমুলক হবে, যাতে সর্বোচ্চ ভোটার ও দল অংশগ্রহণ করে ।
সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কার ও বিচার, বিশেষ করে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার, রোডম্যাপ ও বাস্তবায়নের বিষয়ে গুরুত্ব প্রদান করা হবে ।
তিনি জনগণের প্রতি আহ্বান জানান: রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীদের কাছ থেকে সংশোধন ও সংস্কার সংক্রান্ত অঙ্গীকার সংগ্রহ করবেন, এবং স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় মর্যাদার প্রতি কোনো আপোস হবে না ।
প্রধানউপদেষ্টারঘোষণা:
বিষয়
বিস্তারিত
নির্বাচনের সময়-সীমা
২০২৫ সালের ডিসেম্বরের পর থেকে ২০২৬ সালের জুন মাসের মধ্যে
নির্ধারিত লক্ষ্য
২০২৬ সালের এপ্রিল মাসের প্রথমার্ধে নির্বাচন আয়োজন
প্রধান উদ্দেশ্য
সর্বাধিক অংশগ্রহণ, অবাধ ও নিরপেক্ষ ভোট প্রক্রিয়া
প্রক্রিয়া ও সংস্কার
বিচার, নির্বাচন ও প্রশাসনিক সংস্কার জোরদার হয়
ভবিষ্যৎ প্রত্যাশা
তরুণ ভোটার ও নতুন সংসদ গঠন; রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীদের প্রতিশ্রুতির ওপর জনগণের নজর
Leave a Reply