গত ৩ জুলাই এনবিআরের সাম্প্রতিক “শুদ্ধি অভিযান”কে আরও জোরদার করে বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত ও অবসর দিয়ে দায়মুক্তির পথে চালানো হয়েছে।
সাম্প্রতিকপদক্ষেপেরসারাংশ:
নির্ভুল আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে NBR তালিকাভুক্ত
কর আইনজীবীর পরামর্শ নিন। মানিক দাস, কর আইনজীবী
১. চট্টগ্রামকাস্টমসহাউসেরকমিশনারসাময়িকবরখাস্ত
কমিশনার (চলতি দায়িত্ব) মোঃ জাকির হোসেনকে ২৮‑২৯ জুন বন্দর বন্ধ রাখার দায়ে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। এতে আমদানি–রফতানি নিরুৎসাহিত হওয়ায় বিপুল পরিমাণ রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে বলে এনবিআর চেয়ারম্যান ক্ষতিপূরণ আদায়ের নির্দেশ দেন ।
২. ছয়কর্মকর্তাওএকাধিকসদস্যেরবিরুদ্ধেদুদকেরতদন্ত:
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সম্প্রতি এনবিআরের ছয় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা–মেম্বার ও কমিশনারদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ, ঘুষ এবং হেনস্থা সংক্রান্ত অভিযোগে তদন্ত শুরু করেছে ।
৩. আরওপাঁচকর্মকর্তারবিরুদ্ধেগোয়েন্দানজরদারি:
এনবিআরের সিআইসি ও দুদক প্রায় অর্ধশত কর্মকর্তা–কর্মচারীর বিরুদ্ধে ধারাবাহিক নজরদারি চালাচ্ছে। এর মধ্যে কয়েকজন ইতিমধ্যেই সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। অভিযোগের মধ্যে রয়েছে:
অবৈধ সম্পদ,
ঘুষ,
করদাতাকে হয়রানি,
রাজস্ব হরণ,
ক্যাডার–ভিত্তিক বৈষম্য বিষয়ে পোস্ট–আদান-প্রদানে সক্রিয়তা ।
“আরো৯জন” – বিষয়টিরব্যাখ্যা:
“আরো ৯ জন” টার্মটি যেগুলো সময়ের কোথাও উল্লেখ হয়েছে হয়ত:
২৫ জুনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রথম দফায় অন্তত ১১ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে বরখাস্ত বা অবসর দেওয়া হয়। এর পাশাপাশি “অন্য ৫ কমপক্ষে নিম্নকর্তা” ও “আরো ৩০+ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত” চলছে ।
এরপর দু’দক আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করলে, এনবিআরের অনিশ্চয়তা আরও বাড়ে । পরিকল্পিতভাবে এটি হয়তো “নতুন ৯” বা “২৬+” ব্যক্তিকেই তুলে ধরেছে।
স্ট্যাটাসওপ্রভাব:
বিষয়
বিবরণ
উদ্ধার কর্মকর্তা
ছয় বড় কর্মকর্তা (মেম্বার ও কমিশনার) ও চট্টগ্রাম কমিশনার৷
দায়িত্ব বদল/অবসর
আরও চারজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা অনুপ্রবেশের মধ্যেই অবসরপ্রাপ্ত বা বদলি হয়েছেন (জনস্বার্থে ২৫ বছর পূর্ণ) ।
যথাযথ হিউম্যান রিসোর্স প্রক্রিয়া
সাময়িক বরখাস্তের সময় তারা নিয়মমতো খোরপোশ ভাতা পাচ্ছেন ।
সেবা–বাধিত আশঙ্কা
“সৎ কর্মকর্তারাও ভয়ে রয়েছেন” — সিআইসি ও মিডিয়া–ভিত্তিক ক্রস–চেক অনুসারে প্রশাসনে এখন “উচ্ছেড়–সন্ত্রাসের পরিস্থিতি” বিরাজ করছে ।
সারাংশ:
সাম্প্রতিক সময়ে ৯–১১ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বরখাস্ত বা অবসর ও বদলি হয়েছেন।
আরও ৫ বা তারও বেশি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বর্তমানে দুদক ও সিআইসির তদন্ত চলমান।
এনবিআরের মাঠপর্যায়ের আরও কয়েকজন কর্মকর্তা জ্বালানি সংকট ও বিভিন্ন বিষয়ে সৎসংবাদে অনিয়মের সন্দেহে নজরদারিতে রয়েছেন।
এই “নতুন ৯” বিষয়টি দুদকের অধীনে তদন্তকৃত বা বরখাস্তকৃতদের একটি প্রসারিত গ্রুপ হিসেবে দেখা যায়। পুরো শুদ্ধি অভিযানের কাঠামো হচ্ছে:
বড় কর্মকর্তাদের ক্ষেত্র—বরখাস্ত/অবসর।
মধ্য পর্যায়ের—নিয়োগাতীত তদন্ত, বরখাস্ত প্রক্রিয়া।
Leave a Reply