আত্মসমর্পণের পর জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
-
Update Time :
Sunday, November 16, 2025
-
48 Time View
- অভিযোগের বিষয়:
- মেহজাবীন ও তার ভাই আলিসান চৌধুরীর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে যে, তারা পারিবারিক ব্যবসার পার্টনার হিসেবে রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ২৭ লাখ টাকা (নগদ ও বিকাশে) নিয়েছিলেন।
- অভিযোগ অনুযায়ী, তারা ব্যবসা শুরু করেনি বা কোনো কার্যকর উদ্যোগ নেয়নি, এবং টাকা ফেরত চাইতে গেলে বিপদজনক আচরণ, হুমকি ও ভয়ভীতি দেখানো হয়েছে।
- একদফায় বাদীককে হাতোরঝিলের পাশে থাকা একটি রেস্টুরেন্টে ডেকে এনে গালিগালাজ এবং হুমকি দেওয়া হয়, “আবার বাসার সামনে দেখা হলে মেরেই ফেলব” বলার কথাও আছে।
- মামলাটি দায়ের করা হয়েছে ফৌজদারি কার্যবিধি ১০৭ / ১১৭(৩) ধারায়।
- গ্রেপ্তারি পরোয়ানা:
- আদালতে হাজির হওয়ার নির্ধারিত তারিখ ছিল ৩ নভেম্বর, কিন্তু মেহজাবীন ও তার ভাই হাজির হননি।
- এর পর ১০ নভেম্বর, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৩ তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।
- একই সময় আদালত ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত “গ্রেপ্তার সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন” দাখিল করার দিন ধার্য করেছেন।
- আত্মসমর্পণ এবং জামিন:
- ১৬ নভেম্বর ২০২৫-এ মেহজাবীন ও তার ভাই আদালতে আত্মসমর্পণ করেন।
- তাদের আইনজীবী ছিল এবং তারা ক্ষমা-ভঙ্গ শুনানিতেও অংশ নেন।
- আদালত জামিন মঞ্জুর করে তাদের পার্সোনাল বন্ডে মুক্তি দেয়, শর্ত হিসেবে আগামী শুনানিতে প্রতিটিতে হাজির থাকার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
- আদালত নির্দেশ দিয়েছে তাদের লিখিত বক্তব্য (written statement) দাখিল করার জন্য পরবর্তী তারিখ হবে ১৮ ডিসেম্বর।
- মেহজাবীনের প্রতিক্রিয়া:
- মেহজাবীন অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলেছে এবং সাংবাদিকদের অনুরোধ তুলেছে “যাচাইহীন সংবাদ” না প্রকাশ করার জন্য।
- তার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলায়, বাদী ও তার সঙ্গে পরিচয়ের ভিত্তিতে পরিপৃক্ততার কথাও বলা হচ্ছে; কালের কণ্ঠ বলেছে বাদী আমিরুল ইতিমধ্যেই মেহজাবীনের দীর্ঘসময় পরিচিত।
- আদালতির ধরন এবং বিচারক:
- জামিন অনুমোদন করেছেন ঢাকার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৩-এর বিচারক আফরোজা হক তানিয়া। তারা শর্ত দিচ্ছে যে, মেহজাবীন ও তার ভাই প্রতিটি পরবর্তী শুনানিতে আদালতে হাজির হবেন এবং মামলার নথি (যেমন তাদের দিকের যুক্তি) জমা দেবেন।
- মিডিয়ার প্রতিক্রিয়া ও জরিপ:
- এই ঘটনা গণমাধ্যমে বেশ চোখে পড়েছে। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম (ইত্তেফাক, সমকাল, দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড ইত্যাদি) বিষয়টি বিশ্লেষণ করছে।
মিডিয়া রিপোর্টে বলা হয়েছে, মামলাটি “অর্থ আত্মসাৎ ও ভয়ভীতি”-ধরনের, যা সাধারণ ব্যাঙ্ক বা ব্যবসায়িক প্রতারণার অনেক বেশি ন্যায্যতা ও গন্যতা পায় আদালতে কারণ “ব্যাপার পার্টনারশিপ”-এর প্রলোভন দেওয়া হয়েছে।
নির্ভুল আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে NBR তালিকাভুক্ত
কর আইনজীবীর পরামর্শ নিন। মানিক দাস, কর আইনজীবী
Please Share This Post in Your Social Media
More News Of This Category
Leave a Reply