National Board of Revenue (এনবিআর) এর অনলাইনে রিটার্ন দাখিল না করতে পারা করদাতাদের পেপার রিটার্ন করার অনুমোদনের জন্য আবেদন-সম্বন্ধে বিস্তারিত দেওয়া হলো:
মূল সিদ্ধান্ত:
নির্ভুল আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে NBR তালিকাভুক্ত
কর আইনজীবীর পরামর্শ নিন। মানিক দাস, কর আইনজীবী
- এনবিআর একটি বিশেষ আদেশ জারি করেছে যেখানে বলা হয়েছে যেসব ব্যক্তিগত করদাতা (individual taxpayers) অনলাইনে আয়কর রিটার্ন (e-return) দাখিল করতে পারছেন না, তারা সংশ্লিষ্ট উপকর কমিশনার বা যুগ্ম/অতিরিক্ত কর কমিশনারের অনুমোদন নিয়ে পেপার রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন। এই সিদ্ধান্ত মূলত তাদের জন্য যারা রেজিস্ট্রেশন বা ই-রিটার্ন সিস্টেমে প্রযুক্তিগত কারণে বা অন্যান্য কারণে অনলাইনে রিটার্ন জমা দিতে পারছেন না।
সময়সীমা ও ধাপ:
- অনলাইনে রিটার্ন দাখিল করতে না পারা করদাতাদের আবেদন করার শেষ সময় বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে ১৫ নভেম্বর ২০২৫-এ।
- আগের সময়ে এই আবেদন করার সময় ছিল ৩১ অক্টোবর ২০২৫।
- আবেদনপত্রে করদাতাকে লিখিতভাবে উল্লেখ করতে হবে কেন অনলাইনে রিটার্ন দাখিল করা সম্ভব হয়নি; এরপর এই আবেদন সংশ্লিষ্ট কমিশনার অনুমোদন করলে পেপার রিটার্ন দাখিলের সুযোগ পাবেন।
সংশ্লিষ্ট করদাতা–শ্রেণী ও গুরুত্বপূর্ণ শর্ত:
এই সুযোগ ব্যক্তিগত করদাতাদের জন্য (individual taxpayers) দেওয়া হয়েছে; কোম্পানি বা সংস্থার করদাতাদের জন্য নয়।
অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক হয়েছে বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রে যেমন ৬৫ বছর বা তার বেশি বয়সী, শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী বা বিশেষ সক্ষমতা সম্পন্ন করদাতা, প্রবাসী বাংলাদেশি, মৃত করদাতার উত্তরাধিকারী ইত্যাদি। এই শ্রেণীগুলোর ক্ষেত্রে অনলাইনে দাখিল ঐচ্ছিক।
করনীয় করদাতাদের জন্য:
যদি আপনি অনলাইনে রিটার্ন দাখিল করার চেষ্টা করেছেন কিন্তু সম্ভব হয়নি প্রযুক্তিগত বা রেজিস্ট্রেশন সমস্যা হয়েছে তাহলে দ্রুত আপনার সংশ্লিষ্ট ডেপুটি ট্যাক্স কমিশনারের কার্যালয়ে লিখিত আবেদন করুন।
National Board of Revenue (এনবিআর) এর অনলাইনে রিটার্ন দাখিল না করতে পারা করদাতাদের পেপার রিটার্ন করার অনুমোদনের জন্য আবেদন-সম্বন্ধে বিস্তারিত দেওয়া হলো:
মূল সিদ্ধান্ত:
- এনবিআর একটি বিশেষ আদেশ জারি করেছে যেখানে বলা হয়েছে যেসব ব্যক্তিগত করদাতা (individual taxpayers) অনলাইনে আয়কর রিটার্ন (e-return) দাখিল করতে পারছেন না, তারা সংশ্লিষ্ট উপকর কমিশনার বা যুগ্ম/অতিরিক্ত কর কমিশনারের অনুমোদন নিয়ে পেপার রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন। এই সিদ্ধান্ত মূলত তাদের জন্য যারা রেজিস্ট্রেশন বা ই-রিটার্ন সিস্টেমে প্রযুক্তিগত কারণে বা অন্যান্য কারণে অনলাইনে রিটার্ন জমা দিতে পারছেন না।
সময়সীমা ও ধাপ:
- অনলাইনে রিটার্ন দাখিল করতে না পারা করদাতাদের আবেদন করার শেষ সময় বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে ১৫ নভেম্বর ২০২৫-এ।
- আগের সময়ে এই আবেদন করার সময় ছিল ৩১ অক্টোবর ২০২৫।
- আবেদনপত্রে করদাতাকে লিখিতভাবে উল্লেখ করতে হবে কেন অনলাইনে রিটার্ন দাখিল করা সম্ভব হয়নি; এরপর এই আবেদন সংশ্লিষ্ট কমিশনার অনুমোদন করলে পেপার রিটার্ন দাখিলের সুযোগ পাবেন।
সংশ্লিষ্ট করদাতা–শ্রেণী ও গুরুত্বপূর্ণ শর্ত:
এই সুযোগ ব্যক্তিগত করদাতাদের জন্য (individual taxpayers) দেওয়া হয়েছে; কোম্পানি বা সংস্থার করদাতাদের জন্য নয়।
অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক হয়েছে বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রে যেমন ৬৫ বছর বা তার বেশি বয়সী, শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী বা বিশেষ সক্ষমতা সম্পন্ন করদাতা, প্রবাসী বাংলাদেশি, মৃত করদাতার উত্তরাধিকারী ইত্যাদি। এই শ্রেণীগুলোর ক্ষেত্রে অনলাইনে দাখিল ঐচ্ছিক।
করনীয় করদাতাদের জন্য:
যদি আপনি অনলাইনে রিটার্ন দাখিল করার চেষ্টা করেছেন কিন্তু সম্ভব হয়নি প্রযুক্তিগত বা রেজিস্ট্রেশন সমস্যা হয়েছে তাহলে দ্রুত আপনার সংশ্লিষ্ট ডেপুটি ট্যাক্স কমিশনারের কার্যালয়ে লিখিত আবেদন করুন।
- আবেদনপত্রে সমস্যাটি বিস্তারিত লিখুন (উদাহরণস্বরূপ: “ই-রিটার্ন সিস্টেমে রেজিস্ট্রেশন হয়নি”, “টিন/ই-টিন যাচাই হয়নি”, “অনলাইন ফাইলিং সিস্টেমে সার্ভার সমস্যা হয়েছে” ইত্যাদি)।
- আবেদন অনুমোদন হলে আপনাকে পেপার রিটার্ন ফর্ম দিয়ে দেওয়া হবে এবং সেই অনুযায়ী দাখিল করতে পারবেন।
- আবেদন করার শেষ সময় ১৫ নভেম্বর ২০২৫ এই তারিখের আগেই আবেদন করে নেওয়া জরুরি।
- অবশ্যই রিটার্ন দাখিল করার শেষ সময় (সব ধরনের করদাতার জন্য) নিজ-নিজ শ্রেণী অনুযায়ী ভেবে নিন আবেদন অনুমোদনের পরে দাখিল করার সময়সীমা থাকতে পারে।
নির্ভুল আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে NBR তালিকাভুক্ত
কর আইনজীবীর পরামর্শ নিন। মানিক দাস, কর আইনজীবী
Leave a Reply