“স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ” এখানে কিছু গুলতির সম্ভাবনা রয়েছে। প্রকৃতপক্ষে, মোট ৫টি কুমিরে স্যাটেলাইট ট্রান্সমিটার বসিয়ে অবমুক্ত করা হয়েছে, কিন্তু সেই কুমিরগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক এখনও সুন্দরবনের ভিতরে রয়েছে, এবং পাঁচটির সকলেই নিখোঁজ নয়।

কতগুলো কুমির ও কী ঘটেছে?

নির্ভুল আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে NBR তালিকাভুক্ত

কর আইনজীবীর পরামর্শ নিন। মানিক দাস, কর আইনজীবী

১. মোট স্যাটেলাইট‑লাগানো কুমিরের সংখ্যা:

• গত ১৩ ও ১৬ মার্চ, ২০২৪–এ চারটি লোনা পানির কুমিরের শরীরে স্যাটেলাইট ট্রান্সমিটার বসিয়ে সুন্দরবনের খালে অবমুক্ত করা ।
• এরপর, ২৬ জানুয়ারি, ২০২৫–এ আরও একটি (মোট পাঁচটি) মাঝে দিয়ে ১২ বছর বয়সী একটি স্ত্রী কুমির পিঠে ট্রান্সমিটার লাগিয়ে ছাড়ানো হয় ।

২. স্যাটেলাইট‑যুক্ত কুমিরগুলোর অবস্থান ও গতিবিধি:

• চারটি কুমিরের মধ্যে তিনটি এখনও সুন্দরবনের ভিতরেই রয়েছে ।
• একটি কুমির—যেটি ১৬ মার্চ হারবাড়িয়া পয়েন্ট থেকে অবমুক্ত করা হয়েছিল—সুন্দরবন ছেড়ে প্রায় ১০০–১৫০ কিমি পথ পাড়ি দিয়ে পিরোজপুর বা বাগেরহাট অঞ্চলে পৌঁছায়। কিছু বিবরণ অনুসারে এটি বাগেরহাটের চিতলমারীর একটি পুকুরে ধরা পড়েছিল, আবার অন্য কোনো বিবরণে বলা হয়েছে এটি পিরোজপুরের নদীতে অবস্থান করছিল ।
• এই কুমিরটি পরে সুন্দরবনে উদ্ধার ও পুনরায় অবমুক্ত করা হয় ।

 চারটি ইতিমধ্যেই ২০২৪ তে অবমুক্ত করা হয়েছিল, যাদের মধ্যে তিনটি বনেই আছে এবং একটি ভ্রমণ করেছিল এবং পরে উদ্ধার ও পুনর্বাসন করা হয়েছিল।
 পঞ্চম কুমিরটি, যা ২৬ জানুয়ারিতে অবমুক্ত করা হয়েছিল, এর অবস্থান এখনো দুর্গম কোথাও রয়েছে তবে “নিখোঁজ” হিসেবে পরিচিত নয়, কারণ সংবাদে সে কুমিরের নির্দিষ্ট ক্ষতি বা অনাড়ম্বর অনুপস্থিতির কোনও উল্লেখ নেই ।

সারসংক্ষেপ টেবিল:

উপসংহার:

• মোট পাঁচটি কুমিরে ট্রান্সমিটার বসানো হয়েছিল, কিন্তু সবগুলোই নিখোঁজ হয়নি।
• চারটি কুমিরের মধ্যে তিনটি বনেই রয়েছে, আর একটি চলাফেরা করেছিল ও পরে উদ্ধার হয়ে আবার অবমুক্ত হয়েছিল।
• পঞ্চম কুমিরটির বিরুদ্ধে কোনও খবর নেই যে তা “হারিয়ে গেছে” বা অনির্দেশ্যভাবে নিখোঁজ; গবেষণা ও পর্যবেক্ষণ চলছে।

নির্ভুল আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে NBR তালিকাভুক্ত

কর আইনজীবীর পরামর্শ নিন। মানিক দাস, কর আইনজীবী